ঈসা (আলাইহিসসালাম), বিশ্ব ইসলামের ছয়টি মুখ্য নবীর একজন, এবং ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর পরে তিনি ছয়টি মুখ্য নবীতে একজন। ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জীবনী ইসলামের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যা কোরআন এবং হাদিসের মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে।
ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জন্ম: ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জন্ম ইসলামিক গল্পে মোজাইক বন্দর নামে পরিচিত নওয়া নায়লা নামক একটি গ্রামে ঘটে। তার মায়ের নাম মারিয়াম (আলাইহিসসালাম) ছিল, যিনি একজন ধার্মিক ও পবিত্র মহিলা ছিলেন। মারিয়াম (আলাইহিসসালাম) একদিন সুফিয়ান একটি জলে পড়তে দেখেন এবং জলে মুছে আসা বিশেষ কিছু আবেগ অনুভব করেন। এর পর তিনি জুদিস নামক একজন মুহাম্মদী প্রতিষ্ঠাতা ধরে অভিযান চালানোর অভিযানে প্রবৃত্ত হন।
ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর দায়িত্ব: ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর মুহাম্মদী উপদেষ্টা হিসেবে তাকে মহিষ্যের উপদেষ্টা হিসেবে প্রেরণা দেওয়া হয়েছিল। তিনি মানবতা ও ভালোবাসার বাণী প্রচার করেন এবং অল্প সময়েই বড় অনুযায়ীদের প্রতি স্বামীর সত্য প্রচার করতে শুরু করেন।
ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর কর্মযাত্রা: ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জীবনী মুসলিমদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে থাকে যা তার কর্মযাত্রা সম্পর্কিত। তিনি বিভিন্ন জায়গায় যাত্রা করেন, মোজাইক বন্দর থেকে শুরু করে যেহেতু ইসরাইলী যুদ্ধবাদীদের প্রতি তার উপদেষ্টা মিশনে এবং তার শেষ দিনগুলিতে মক্কা, সউদি আরবে পৌঁছে শেষ করেন।
ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর মৃত্যু ও পুনর্জীবন: ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জীবনী সরণি তার মৃত্যু এবং পুনর্জীবন সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর মৃত্যু স্তাবক হিসেবে বর্ণিত হয়েছে, কিন্তু ইসলামিক ধারণা অনুসারে তার মৃত্যু স্থায়ী হয়নি, বরং তিনি আল্লাহর ইরাদায় জীবিত আছেন এবং আসবেন পুনর্জীবিত হয়ে।
উপসংহার: ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জীবনী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক গল্প, যা মানবতা, মহান শিক্ষাগুরুত্ব, এবং প্রেমের বাণীর দিকে ইসলামিক সমাজের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রেরণা দেয়। তার জীবন এবং উপদেষ্টানাদি ইসলামের মূল সিদ্ধান্তগুলির সাথে মিলে যা মুসলিমদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। ঈসা (আলাইহিসসালাম) এর জীবনী আমাদের মূল ধর্ম এবং মর্যাদামূলক চরিত্র এবং মনোবুদ্ধি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রেরণা দেয়, যা আমরা আমাদের নিজের জীবনে অনুসরণ করতে পারি।
0 Comments